মোবাইলে ট্রেনের টিকিট কাটার নিয়ম ও অনলাইনে টিকিট কাটার নিয়ম জেনে নিন
মোবাইলে ট্রেনের টিকিট কাটার নিয়ম ও অনলাইনে টিকিট কাটার নিয়ম?এই সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে আপনি সঠিক আটিকেলটিতে কিল্ক করেছেন,ভ্রমণ প্রিয় বন্ধুরা যারা ট্রেন যাতায়াত করতে পছন্দ করে থাকেন তাদের জন্য এখন টিকিট কাটা অনেক সহজ হয়ে গেছে শুধু জানতে হবে সঠিক নিয়ম চলুন তবে দেরি না করে শুরু করা যাক মোবাইলে ট্রেনের টিকিট কাটার নিয়ম ও অনলাইনে টিকিট কাটার নিয়ম
বাংলাদেশ এখন প্রযুক্তিতে অনেকটা এগিয়ে গেছে ,বাংলাদেশে অনলাইনে বা কম্পিউটার রেল সেবা ব্যবস্তা ১৯৯৪ সালে চালু করা হয় যার মাধ্যমে মানুষের সময় এবং কষ্ট দুইটাই কমে গেছে তবে আগে অনলাইনে টিকিট কাটা তেমন জনপ্রিয় ছিল না তবে এখন যুগের সাথে তাল মিলিয়ে মোবাইলে অনলাইনে ট্রেনের টিকিট কাটা বেশ জনপ্রিয় হয়ে গেছে তবে অনেকই এখনও জানে না মোবাইলে ট্রেনের টিকিট কাটার নিয়ম-অনলাইনে ট্রেনের টিকিট কাটার সময় তবে সমস্যা নাই আজকে আমরা মোবাইলে ট্রেনের টিকিট কাটার নিয়ম ও অনলাইনে টিকিট কাটার নিয়মএই সম্পর্কে আলোচনা করবো এবং সকল তথ্য জানবো
মোবাইলে ট্রেনের টিকিট কাটার নিয়ম ও অনলাইনে টিকিট কাটার নিয়ম
ঘরে বসেই কাটুন ট্রেনের টিকিট মোবাইল অ্যাপ ও অনলাইনের সহজ নিয়মাবলী প্রযুক্তির কল্যাণে এখন আর দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে ট্রেনের টিকিট কাটার দিন শেষ। বাংলাদেশ রেলওয়ে ই-টিকেটিং সিস্টেমের মাধ্যমে যাত্রীরা খুব সহজেই মোবাইল ফোন ব্যবহার করে ঘরে বসেই তাদের কাঙ্ক্ষিত টিকিট সংগ্রহ করতে পারেন।
এই পদ্ধতিতে সময় বাঁচে এবং টিকিট কালোবাজারির দৌরাত্ম্য থেকেও মুক্তি মেলে। চলুন জেনে নেওয়া যাক মোবাইলে ও অনলাইনে ট্রেনের টিকিট কাটার বিস্তারিত নিয়মাবলী ও গুরুত্বপূর্ণ সময়সূচী।মোবাইলে ট্রেনের টিকিট কাটার নিয়ম-অনলাইনে ট্রেনের টিকিট কাটার সময় প্রয়োজনীয় উপকরণ অনলাইনে টিকিট কাটার জন্য আপনার কিছু জিনিস প্রয়োজন হবে
- একটি স্মার্ট মোবাইল ফোন ও ইন্টারনেট সংযোগ।
- জাতীয় নাগরিক বা পরিচয়পত্র (NID) নম্বর অথবা জন্মনিবন্ধন সনদ
- একটি চালু থাকা মোবাইল নম্বর যা আপনার পরিচয়পত্র NID দিয়ে রেজিস্টার করা।
- আপনার একটি ই-মেইল ঠিকানা।
- অনলাইনে টাকা পরিশোধের জন্য মোবাইল ব্যাংকিং (বিকাশ, নগদ, রকেট ইত্যাদি) অথবা ডেবিট ক্রেডিট কার্ড
- প্রথম ধাপ: রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া
- টিকিট কাটার জন্য বাংলাদেশ রেলওয়ের ওয়েবসাইটে বা 'Rail Sheba' অ্যাপে আপনাকে প্রথমে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে। এই রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়াটি একবারই করতে হয়।
- গুগল প্লে-স্টোর থেকে ‘Rail Sheba’ অ্যাপ অথবা বাংলাদেশ রেলওয়ের ই-টিকেটিং ওয়েবসাইট (eticket.railway.gov.bd) ব্যবহার করুন
- অ্যাকাউন্ট তৈরি: অ্যাপ বা ওয়েবসাইট ওপেন করে 'Sign Up' বা 'Register' অপশনে ক্লিক করুন।
- আপনার তথ্য প্রদান: আপনার নাম, ই-মেইল ঠিকানা, মোবাইল নম্বর এবং একটি পাসওয়ার্ড দিন। এরপর আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর ও জন্ম তারিখ নির্ভুলভাবে পূরণ করুন।
- ভেরিফিকেশন: আপনার দেওয়া মোবাইল নম্বরে একটি ওয়ান-টাইম পাসওয়ার্ড (OTP) আসবে। সেটি নির্দিষ্ট ঘরে বসিয়ে আপনার অ্যাকাউন্টটি ভেরিফাই বা যাচাই করে নিন। সফলভাবে ভেরিফিকেশন সম্পন্ন হলে আপনার রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া শেষ হবে
দ্বিতীয় ধাপ:অনলাইনে টিকিট কাটার নিয়ম
- রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন হওয়ার পর আপনি টিকিট কাটার জন্য প্রস্তুত। নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন:
- লগইন: আপনার ই-মেইল/মোবাইল নম্বর এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে 'Rail Sheba' অ্যাপ বা ওয়েবসাইটে লগইন করুন।
- গন্তব্য ও তারিখ নির্বাচন: 'Purchase' বা 'Buy Ticket' অপশনে গিয়ে আপনার যাত্রার তারিখ, প্রারম্ভিক স্টেশন (From Station), গন্তব্য স্টেশন (To Station) এবং টিকিটের শ্রেণি (যেমন - শোভন চেয়ার, এসি চেয়ার) নির্বাচন করুন।
- ট্রেন অনুসন্ধান: উপরের তথ্যগুলো পূরণ করে 'Find Train' বা 'অনুসন্ধান' বাটনে ক্লিক করলে সেই রুটের উপলব্ধ ট্রেনগুলোর একটি তালিকা দেখতে পাবেন। তালিকা থেকে আপনার সুবিধামত ট্রেন এবং সময় বেছে নিন।
- আসন নির্বাচন: আপনার পছন্দের ট্রেনের পাশে থাকা 'View Seats' অপশনে ক্লিক করলে সেই ট্রেনের খালি থাকা আসনগুলো দেখতে পাবেন। সেখান থেকে আপনার পছন্দ অনুযায়ী এক বা একাধিক আসন নির্বাচন করুন। একজন যাত্রী একবারে সর্বোচ্চ ৪টি টিকিট কাটতে পারবেন।
- যাত্রীর তথ্য প্রদান: 'টিকিট যার, ভ্রমণ তার' নীতিমালা অনুযায়ী, যাত্রীর তথ্যের সাথে জাতীয় পরিচয়পত্রের তথ্যের মিল থাকা বাধ্যতামূলক। তাই টিকিটে প্রদর্শিত যাত্রীর নামটি নিশ্চিত করুন।
- পেমেন্ট প্রক্রিয়া: আসন নির্বাচন করার পর টিকিটের মোট মূল্য দেখানো হবে। এরপর 'Pay Now' অপশনে গিয়ে আপনার পছন্দের মোবাইল ব্যাংকিং (বিকাশ, নগদ, রকেট) অথবা ভিসা/মাস্টারকার্ডের মাধ্যমে পেমেন্ট সম্পন্ন করুন।
টিকিট ডাউনলোড ও সংগ্রহ: পেমেন্ট সমম্পুন হলে আপনার মোবাইলে স্ক্রিনে ট্রেন ই-টিকিট চলে আসবে এবং এর একটি কপি আপনার মোবাইলে ই-মেইলে মাধ্যমে পাঠিয়ে দেওয়া হবে। আপনি 'My Tickets' অপশন থেকেও টিকিটটি ডাউনলোড করতে পারবেন। ভ্রমণের সময় এই ই-টিকিটের প্রিন্ট কপি অথবা মোবাইলে ডাউনলোড করা কপি এবং আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রের মূল কপি সাথে রাখতে হবে।
অনলাইনে ট্রেনের টিকিট কাটার সময়সূচী
সাধারণত, যাত্রার তারিখের ৫ থেকে ১০ দিন আগে থেকে ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু হয়। তবে উৎসব বা বিশেষ দিনগুলোতে এই সময়সূচীতে পরিবর্তন আসতে পারে।স্বাভাবিক সময়ে: বাংলাদেশ রেলওয়ে সাধারণত যাত্রার ৫ দিন পূর্বে সকাল ৮টা থেকে টিকিট বিক্রি শুরু করে।
অর্থাৎ, আপনি মাসের ১০ তারিখে ভ্রমণ করতে চাইলে মাসের ৫ তারিখে সকাল ৮টা থেকে অনলাইনে টিকিট কাটার চেষ্টা করতে পারবেন।টিকিট বিক্রির আঞ্চলিক সময়: যাত্রীদের সুবিধার্থে এবং ওয়েবসাইটে চাপ কমাতে পূর্বাঞ্চল ও পশ্চিমাঞ্চলের টিকিট বিক্রির জন্য আলাদা সময় নির্ধারণ করা হয়েছে।
- পশ্চিমাঞ্চলের ট্রেন: সকাল ৮টা থেকে টিকিট বিক্রি শুরু হয়।
- পূর্বাঞ্চলের ট্রেন: দুপুর ২টা থেকে টিকিট বিক্রি শুরু হয়
- ঈদ ও বিশেষ উৎসবের সময়সূচী: ঈদ-উল-ফিতর এবং ঈদ-উল-আযহার মতো বড় উৎসবগুলোর সময় যাত্রার ১০ দিন আগে থেকে বিশেষ সময়সূচী অনুযায়ী অগ্রিম টিকিট বিক্রি করা হয়। এই সময়সূচী সাধারণত রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ থেকে মিডিয়ায় বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হয়।
মোবাইলে ট্রেনের টিকিট কাটার নিয়ম ও অনলাইনে টিকিট কাটার নিয়ম কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য
- 'টিকিট যার, ভ্রমণ তার' নীতিমালার অধীনে কেনা টিকিট হস্তান্তরযোগ্য নয় এবং অন্যের টিকিটে ভ্রমণ করা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ।
- ভ্রমণের সময় টিকিট চেকারের অনুরোধে আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র দেখাতে হতে পারে।
- একই জাতীয় পরিচয়পত্র ব্যবহার করে ৭ দিনের মধ্যে একই রুটে দুইবারের বেশি টিকিট কেনা যায় না, যদি না ফিরতি যাত্রার টিকিট হয়
- অনলাইনে কেনা টিকিট ফেরত দেওয়ার জন্য রেলওয়ের নির্দিষ্ট নিয়মাবলী রয়েছে যা ওয়েবসাইট বা অ্যাপ থেকে জানা যাবে।
অনলাইনে টিকিট কাটার এই পদ্ধতি বাংলাদেশ রেলওয়েকে আরও আধুনিক ও জনবান্ধব করে তুলেছে। এর সঠিক ব্যবহার আপনার ভ্রমণকে করতে পারে আরও সহজ ও আনন্দদায়ক।
ট্রেনের টিকিট কাটার নিয়ম অনলাইনে ২০২৫
অনলাইনে ট্রেনের টিকিট কাটার সহজ নিয়মাবলী প্রযুক্তির এই যুগে ঘণ্টার পর ঘণ্টা লাইনে দাঁড়িয়ে ট্রেনের টিকিট কাটার দিন এখন অতীত। বাংলাদেশ রেলওয়ে পরিচালিত ই-টিকেটিং সিস্টেমের কল্যাণে এখন যে কেউ নিজের স্মার্টফোন ব্যবহার করেই কাঙ্ক্ষিত গন্তব্যের টিকিট কাটতে পারেন। এতে শুধু মূল্যবান সময়ই বাঁচে না, নিশ্চিত হয় একটি স্বচ্ছ ও ঝামেলাহীন প্রক্রিয়া।
চলুন, জেনে নেওয়া যাক মোবাইলে ট্রেনের টিকিট কাটার নিয়ম এবং অনলাইন এখন ঘরে বসেই খুব সহজে বাংলাদেশ রেলওয়ের ট্রেনের টিকিট অনলাইনে ক্রয় করা সম্ভব। বাংলাদেশ রেলওয়ের ই-টিকিটিং ওয়েবসাইট বা মোবাইল অ্যাপ ব্যবহার করে টিকিট কাটার সম্পূর্ণ প্রক্রিয়াটি নিচে ধাপে ধাপে বর্ণনা করা হলো।প্রয়োজনীয় উপকরণ অনলাইনে টিকিট কাটার জন্য আপনার নিম্নলিখিত জিনিসগুলো প্রয়োজন হবে
- একটি সচল ই-মেইল অ্যাড্রেস
- একটি সচল মোবাইল নম্বর
- জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) নম্বর অথবা জন্ম নিবন্ধন সনদ নম্বর
- অনলাইন পেমেন্টের জন্য ডেবিট/ক্রেডিট কার্ড অথবা মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট (যেমন: বিকাশ,নগদ, রকেট)
- প্রথম ধাপ: রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া
- আপনাকে বাংলাদেশ রেলওয়ের ই-টিকিটিং সিস্টেমে একবার রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। এর জন্য নিচের পদক্ষেপগুলো অনুসরণ করুন:
- ওয়েবসাইট বা অ্যাপে প্রবেশ: বাংলাদেশ রেলওয়ের অফিসিয়াল ই-টিকিট ওয়েবসাইট (
- https://eticket.railway.gov.bd/) ভিজিট করুন অথবা গুগল প্লে স্টোর থেকে "Rail Sheba" অ্যাপটি ডাউনলোড করুন।
- রেজিস্ট্রেশন শুরু: ওয়েবসাইটের উপরের ডানদিকে "Register" বাটনে ক্লিক করুন অথবা অ্যাপে "Sign Up" অপশনটি নির্বাচন করুন।
- তথ্য পূরণ আপনার নাম, ই-মেইল অ্যাড্রেস এবং মোবাইল নম্বর সঠিকভাবে লিখুন। * একটি শক্তিশালী পাসওয়ার্ড দিন এবং পুনরায় লিখে তা নিশ্চিত করুন। * আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) নম্বর অথবা জন্ম নিবন্ধন সনদ নম্বর প্রদান করুন। * প্রদত্ত ঠিকানায় আপনার পোস্ট কোড এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় তথ্য পূরণ করুন।
- ওটিপি ভেরিফিকেশন: তথ্যগুলো সাবমিট করার পর আপনার দেওয়া মোবাইল নম্বরে একটি ওয়ান-টাইম পাসওয়ার্ড (OTP) পাঠানো হবে। নির্দিষ্ট স্থানে ওটিপি কোডটি বসিয়ে আপনার অ্যাকাউন্টটি ভেরিফাই করুন।
দ্বিতীয় ধাপ: টিকিট ক্রয় প্রক্রিয়া
- রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন হওয়ার পর, আপনি টিকিট ক্রয়ের জন্য প্রস্তুত।
- লগইন: আপনার ই-মেইল/মোবাইল নম্বর এবং পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে ওয়েবসাইটে বা অ্যাপে লগইন করুন।
- ভ্রমণের তথ্য প্রদান: "From" বক্সে আপনি যে স্টেশন থেকে যাত্রা শুরু করতে চান তার নাম এবং "To" বক্সে আপনার গন্তব্য স্টেশনের নাম নির্বাচন করুন। * "Date of Journey" থেকে আপনার ভ্রমণের তারিখ নির্বাচন করুন। "Choose a Class" থেকে আপনার পছন্দের আসন বিভাগ (যেমন: শোভন, শোভন চেয়ার, এসি চেয়ার, ইত্যাদি) নির্বাচন করুন। * "Number of Passengers" অংশে কতজন প্রাপ্তবয়স্ক এবং শিশু ভ্রমণ করবে তার সংখ্যা উল্লেখ করুন।
- ট্রেন অনুসন্ধান: উপরের তথ্যগুলো পূরণ করে "Search Train" বা "Find Ticket" বাটনে ক্লিক করুন। আপনার নির্বাচিত রুটে চলাচলকারী সকল ট্রেনের তালিকা, সময়সূচী এবং আসন সংখ্যা (যদি থাকে) প্রদর্শিত হবে।
- আসন নির্বাচন আপনার পছন্দের ট্রেনের পাশে "View Seats" বা সমতুল্য বাটনে ক্লিক করে আপনি কোন বগিতে আসন নিতে চান তা নির্বাচন করতে পারবেন। সবুজ রঙের আসনগুলো খালি এবং লাল রঙের আসনগুলো ইতিমধ্যে বুক করা বোঝায়। আপনার পছন্দ অনুযায়ী এক বা একাধিক আসন নির্বাচন করুন।
- পেমেন্ট প্রক্রিয়া আসন নির্বাচন করার পর টিকিটের মোট মূল্য দেখানো হবে। এরপর আপনাকে পেমেন্ট গেটওয়েতে নিয়ে যাওয়া হবে। সেখানে আপনি আপনার সুবিধামত মোবাইল ব্যাংকিং (বিকাশ, নগদ, রকেট) অথবা ডেবিট/ক্রেডিট কার্ড (ভিসা, মাস্টারকার্ড) ব্যবহার করে পেমেন্ট সম্পন্ন করতে পারবেন।
তৃতীয় ধাপ: টিকিট ডাউনলোড ও ভ্রমণ
- সফলভাবে পেমেন্ট করার পর আপনার ই-টিকিটটি তৈরি হয়ে যাবে।
- টিকিট ডাউনলোড: আপনার অ্যাকাউন্টের "Purchase History" বা "My Tickets" অপশনে গিয়ে আপনি আপনার কেনা টিকিটটি দেখতে ও ডাউনলোড করতে পারবেন। টিকিটটি আপনার ই-মেইলেও পাঠিয়ে দেওয়া হবে।
- টিকিট প্রদর্শন: ভ্রমণের সময় রেলওয়ে টিকিট দেখতে চাইলে আপনি আপনার মোবাইলে ডাউনলোড করা ই-টিকিটের সফট কপি অথবা প্রিন্ট করা কপি দেখাতে পারেন।
- পরিচয়পত্র: ভ্রমণের সময় ই-টিকিটের সাথে আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) বা জন্ম নিবন্ধন সনদের ফটোকপি বা মূল কপি সাথে রাখা বাধ্যতামূলক।
- ই সহজ ধাপগুলো অনুসরণ করে আপনি কোনো ঝামেলা ছাড়াই অনলাইনে ট্রেনের টিকিট কাটতে পারবেন।
ট্রেনের টিকিট কাটার অ্যাপস ২০২৫
রেল ভ্রমন এখন মানুষ অনেক পছন্দ করে ,কিন্তু রেল ষ্টেশন গিয়ে সিরিয়াল নিয়ে টিকিট কাটার সময় অনেকের হয় না যার ফলে মোবাইলে অ্যাপস দিয়ে ঘরে বসে টিকিট কাটা যায় মোবাইলে ট্রেনের টিকিট কাটার নিয়ম ও অনলাইনে টিকিট কাটার নিয়ম জনপ্রিয় ও অফিসিয়াল অ্যাপস জানতে হলে নিচের আলোচনা মন দিয়ে পড়ুন Rail Sheba
- বিভরণ: এটি বাংলাদেশ রেলওয়ের সরাসরি অফিসিয়াল অ্যাপ, যেটির মাধ্যমে আপনি অনলাইনে ই-টিকেট কাটা, সিট নির্বাচন এবং বিভিন্ন পেমেন্ট অপশন (bKash, Nagad, Rocket, কার্ড ইত্যাদি) ব্যবহার করে টিকিট পেতে পারেনGoogle PlayMy Blog।
- আপডেট: সর্বশেষ অ্যাপ স্টোরে (জুলাই–আগস্ট ২০২৫) অ্যাপটি আপডেট হয়েছেGoogle Play+1।
- মূল সুবিধা
- সরাসরি বাংলাদেশের সরকারি রেলওয়ে ই-টিকেটিং প্ল্যাটফর্ম (eticket.railway.gov.bd)-এর সাথে সংযুক্তMy Blog।
- নিরাপদ (256-bit SSL), দ্রুত ও ব্যবহার সহজGoogle PlayUptodown।
- BD Railway Ticketing (BrandBangla)
- বর্ণনা: একটি তৃতীয় পক্ষের অ্যাপ যা বাংলাদেশ রেলওয়ের সেন্ট্রালাইজড সিট রিজার্ভেশন ও টিকিটিং সিস্টেম (CCSRTS)-এর সাথে সংযুক্ত তবে সরকারি নয়Google Play।
- আপডেট: ২০ আগস্ট ২০২৫-এ সর্বশেষ আপডেট হয়েছেGoogle Play।
- বৈশিষ্ট্ টিকিট বুকিং, সিট নির্বাচনে সহায়ক এবং বিভিন্ন পেমেন্ট বিকল্প (MasterCard, Visa, bKash) সমর্থন করেGoogle Play।
অন্যান্য থার্ড-পার্টি অ্যাপ (Softonic ভিত্তিক তথ্য)
- Softonic-এ একাধিক “Rail Sheba” বা “BD Railway Tickting” নামে অ্যাপ তালিকায় রয়েছে:
- Rail Sheba Tickting — JJ Point দ্বারা তৈরি, জুলাই ২০২৩ থেকে রয়েছে, অফিসিয়াল নয়rail-sheba-railway-tickting.en.softonic.comrail-sheba-tickting.en.softonic.com।
- BD Railway Tickting — Quantam Ltd দ্বারা তৈরি, মে ২০২৫ পর্যন্ত সক্রিয়, ট্রেনের রিয়েল-টাইম লোকেশন ট্র্যাকিং সুবিধাসহbd-railway-tickting.en.softonic.com।
- Rail Sheba-BD — Micron Soft Ltd কর্তৃক তৈরি, মে ২০২৫-এ আপডেট, সাধারণ UI ও হোম বুকিং সুবিধা রয়েছেrail-sheba-bd.en.softonic.com।
- পরিশেষে, このসব অ্যাপগুলোর মধ্যে কোনটিই অফিসিয়াল হিসেবে ঘোষণা না, এবং এগুলোর ব্যবহারে অপ্রত্যাশিত ঝামেলা বা নিরাপত্তা ঝুঁকি থাকতে পারে।
- সারসংক্ষেপ টেবিল (২০২৫-এর জারিতে)
- অ্যাপের নামঅফিসিয়ালসর্বশেষ আপডেটপ্রধান বৈশিষ্ট্যRail Sheba (বাংলাদেশ রেল) হ্যাঁ আগস্ট ২০২৫–এ সরকারি প্ল্যাটফর্ম, ই-টিকেট, নিরাপদ পেমেন্ট
- BD Railway Ticketing (BrandBangla) না ২০ আগস্ট ২০২৫ CCSRTS ব্যবহারে অনুমতিপ্রাপ্ত প্ল্যাটফর্ম
- Softonic-বেশি অ্যাপগুলো না ২০২৩–২০২৫ থার্ড-পার্টি, ই-টিকেট ও ট্র্যাকিং ফিচার
- সুপারিশ সর্বোত্তম ও নিরাপদ উপায় হচ্ছে Rail Sheba অফিসিয়াল অ্যাপ বা eticket.railway.gov.bd ওয়েবসাইট ব্যবহার করা।
কোনো তৃতীয়-পক্ষের অ্যাপ ব্যবহার করার আগে সতর্ক থাকুন; বিশেষ করে যারা দাবি করে তারা উৎপাদকের অনুমোদিত বা ট্রাকিং সুবিধা দেয়—সেগুলোর নিরাপত্তা যাচাই জরুরি।
কাউন্টারে ট্রেনের টিকিট কাটার নিয়ম
প্রিয় পাঠক কাউন্টারে ট্রেনের ধাপে ধাপে টিকিট কাটার নিয়ম স্টেশনে উপস্থিত হওয়া যাত্রার আগে নিকটস্থ রেলস্টেশনের রিজার্ভেশন/টিকিট কাউন্টার-এ যান। সাধারণত সকাল ৮টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত টিকিট বিক্রি হয় (স্টেশনভেদে সময় কিছুটা আলাদা হতে পারে)।ফরম পূরণ করা বড় স্টেশনগুলোতে (ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী ইত্যাদি) টিকিট কাটার জন্য রিকুইজিশন স্লিপ/ফরম পূরণ করতে হয়।
- ফরমে লিখতে হবে: যাত্রার তারিখ ট্রেনের নাম/নম্বর গন্তব্য
- আসনের শ্রেণি (শোভন, শোভন চেয়ার, স্নিগ্ধা, সিল্ক, এসি ইত্যাদি)
- যাত্রীর সংখ্যা ও নাম
- লাইন ধরে অপেক্ষা করা
- নির্দিষ্ট কাউন্টারে লাইনে দাঁড়ান।
- সাধারণ যাত্রী, মহিলা, প্রতিবন্ধী ও প্রবীণদের জন্য আলাদা কাউন্টার থাকতে পারে।
- টাকা জমা দিয়ে টিকিট সংগ্রহ করা
- কাউন্টারে ফরম জমা দিন ও ভাড়া পরিশোধ করুন।
- টাকা জমা দিলে কম্পিউটার থেকে টিকিট প্রিন্ট হয়ে আপনাকে দেওয়া হবে।
- টিকিটের তথ্য (তারিখ, আসন নম্বর, কোচ, ভাড়া ইত্যাদি) সঙ্গে সঙ্গে যাচাই করে নিন।
- জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) দেখানো
- ই-টিকিটের মতো কাউন্টার টিকিট কাটার সময়ও প্রাপ্তবয়স্ক যাত্রীর NID/ছাত্রদের ক্ষেত্রে বৈধ আইডি চাইতে পারে।
- এক জন যাত্রী সর্বোচ্চ ৪টি টিকিট কাটতে পারেন।
- গুরুত্বপূর্ণ নিয়মাবলি
অগ্রিম টিকিট: যাত্রার ৫ দিন আগে থেকে (ভ্রমণের তারিখ বাদ দিয়ে) টিকিট কাউন্টারে কাটা যায়।
যেমন: যদি ১০ তারিখে ভ্রমণ করেন, তবে ৫ তারিখ থেকে টিকিট পাওয়া যাবে।কাউন্টার টিকিট ফেরত/বাতিল: নির্দিষ্ট নিয়মে টিকিট ফেরত দেওয়া যায়, তবে কিছু টাকা কর্তন করা হয়।আইডি ছাড়া টিকিট কেনা এখন আর সম্ভব নয় (নকল ও কালোবাজারি রোধে এই নিয়ম চালু হয়েছে)।
ছাত্রছাত্রী, প্রতিবন্ধী, বীর মুক্তিযোদ্ধা ইত্যাদির জন্য ভাড়ায় বিশেষ ছাড় আছে—যা কেবল কাউন্টার থেকেই নেওয়া যায়।
ট্রেনের টিকিট কাটার সময়সূচি ২০২৫
আমাদের দেশে রেল স্টেশন কাউন্টারের সময় (বাংলাদেশের রেলস্টেশনে টিকিট কেনার সময়) ঢাকা মেট্রোর মতো অনেক স্টেশনে সকাল ৯টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত টিকিট কাউন্টার খোলা থাকে। এটি সাধারণ সময়সূচি হলেও, স্থান বা স্টেশনের ভিত্তিতে কিছুটা ভিন্নতাও থাকতে পারে।Panchagarh Tour Guide
অনলাইন অগ্রিম টিকিট বিক্রয়ের সময়সূচি (বিশেষ করে ঈদ উপলক্ষে)বাংলাদেশ রেলওয়ে অনলাইনে আগাম (অগ্রিম) টিকিট বিক্রয় নিশ্চয় করতে থাকায়, বিশেষ সময়ে (যেমন ঈদ) সময় ভিত্তিক বিক্রয় শুরু হয়
- পশ্চিমাঞ্চলের ট্রেনের জন্য বিক্রয় শুরু হয় সকাল ৮টা থেকে
- পূর্বাঞ্চলের ট্রেনের জন্য বিক্রয় শুরু হয় দুপুর ২টা থেকেBD Train ScheduleDhaka Tribune+1
- উদাহরণস্বরূপ
- ঈদ-উল-ফিতরের অগ্রিম টিকিট বিক্রি পশ্চিমাঞ্চলে ৮ টায়, পূর্বাঞ্চলে ২ টায় শুরু হয়BD Train Schedule
- ঈদ-উল-আযহার আগাম বিক্রয়েও একই নিয়ম প্রযোজ্য ছিলDhaka TribuneHindustan Times
- সারসংক্ষেপে: সময়সূচির তুলনামূলক দিক
- বিক্রয় পদ্ধতিএলাকা (জোন)সময় সূচিকাউন্টার বিক্রয় সকল স্টেশন সাধারণত ৯ ট থেকে রাত ৮ টা (স্থান ভেদে ভিন্ন হতে পারে)Panchagarh Tour Guide
- অনলাইন অগ্রিম বিক্রয় পশ্চিমাঞ্চল (West) সকাল ৮ টা থেকেBD Train ScheduleDhaka Tribune
- অনলাইন অগ্রিম বিক্রয় পূর্বাঞ্চল (East) দুপুর ২ টা থেকেBD Train ScheduleDhaka Tribune
- রেল সেবা টিকিট
Rail Sheba (রেল সেবা) টিকিট – ২০২৫ অনুযায়ী নিয়ম
Rail Sheba অ্যাকাউন্ট তৈরি
- eticket.railway.gov.bd ওয়েবসাইট অথবা Rail Sheba মোবাইল অ্যাপ (Android/iOS) এ যান।
- আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র (NID), জন্মতারিখ, মোবাইল নম্বর ও ইমেইল দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করুন।
- লগইন ও ট্রেন খোঁজা ইউজারনেম/পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করুন।
- যাত্রার তারিখ, শুরু ও গন্তব্য স্টেশন, শ্রেণি (শোভন, চেয়ার, স্নিগ্ধা, এসি ইত্যাদি) নির্বাচন করুন।
- টিকিট বুকিং
- আপনার কাঙ্ক্ষিত ট্রেন ও আসন নির্বাচন করুন। একজন যাত্রী সর্বোচ্চ ৪টি টিকিট কাটতে পারবেন।
- পেমেন্ট করা পেমেন্ট করতে পারবেন bKash, Nagad, Rocket Visa/MasterCard/Amex ডেবিট-ক্রেডিট কার্ড সফলভাবে টাকা কেটে গেলে ই-টিকিট SMS ও PDF ফাইল পাবেন।ভ্রমণের সময় ই-টিকিট প্রিন্ট করা অথবা মোবাইলে PDF/QR কোড দেখালেই যথেষ্ট। টিকিটে অবশ্যই আসল যাত্রীর নাম/আইডি থাকতে হবে।
- বিশেষ নিয়ম অগ্রিম টিকিট ৫ দিন আগে থেকে কেনা যায়।
ভ্রমণের দিনে অনলাইনে টিকিট কাটা যায় না (যাত্রার আগের দিন পর্যন্ত কাটা সম্ভব)।টিকিট বাতিল/রিফান্ডের জন্য নির্দিষ্ট শর্ত আছে (কিছু ভাড়া কেটে ফেরত দেয়)।
বিকাশ দিয়ে ট্রেনের টিকেট কাটার নিয়ম ২০২৫
তথ্য প্রযুক্তি আমাদের জীবন কে অনেক সহজ করে দিয়েছে যার ফলে আমরা ঘরে বসে দেশ বিদেশ খবর থেকে শুরু করে কেনা কাটা এমনকি বিভিন্ন আপস মাধ্যমে সবকিছু করতে পারছি তেমনিভাবে এখন আমরা জানবো বিকাশ দিয়ে ট্রেনের টিকেট কাটার নিয়ম ২০২৫
- Rail Sheba অ্যাপ/ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন
- ওয়েব: eticket.railway.gov.bd
- মোবাইল অ্যাপ: Rail Sheba (Play Store / App Store থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন)
- অ্যাকাউন্টে লগইন করুন
- রেজিস্ট্রেশন না থাকলে আগে করতে হবে (জাতীয় পরিচয়পত্র, মোবাইল নম্বর, ইমেইল দিয়ে)।
- টিকিট সার্চ করুন
- যাত্রার তারিখ, শুরু ও গন্তব্য স্টেশন, ট্রেনের নাম/শ্রেণি সিলেক্ট করুন।
- আসন ফাঁকা থাকলে “Book Now” চাপুন।
- পেমেন্টে বিকাশ সিলেক্ট করুন
- Payment Method থেকে bKash নির্বাচন করুন।
- টিকিটের ভাড়া + অনলাইন চার্জ (সাধারণত ১০–২৫ টাকা, টিকিট সংখ্যার ওপর নির্ভর করে) দেখাবে।
- বিকাশ একাউন্ট থেকে পেমেন্ট করুন
- একটি বিকাশ Payment Gateway পেজ খুলবে।
- এখানে দিন আপনার বিকাশ নম্বর
- বিকাশ থেকে আসা OTP কোড
- বিকাশ PIN (৪/৫ ডিজিট)
- পেমেন্ট সফল হলে
- Rail Sheba অ্যাপে আপনার টিকিট Confirmed হবে।
- SMS এবং ইমেইলে ই-টিকিট (PDF/QR code) পাবেন।
- ভ্রমণের সময়
- মোবাইলে টিকিটের QR Code বা প্রিন্ট কপি দেখালেই হবে।
- টিকিটে যে নাম আছে, সেই যাত্রীকেই আইডি সহ ভ্রমণ করতে হবে।
ট্রেনে কত বছরের বাচ্চার টিকিট লাগে?
বাংলাদেশ রেলওয়ের নিয়ম অনুযায়ী প্রতিটি দেশে একটি নিয়ম রয়ছে স্কুল কলেজ ছাত্রদের জন্য অর্ধেক ভাড়া বা বছরের কম বয়সী শিশু আলাদা টিকিট লাগে না। তবে আসন আলাদা দেওয়া হয় না, অভিভাবকের সাথেই বসতে হয়।
- ৫বছর থেকে ১২ বছরের কম বয়সী শিশু → তাদের জন্য হাফ ভাড়া (অর্ধেক টিকিট মূল্য) প্রযোজ্য।
- ১২ বছর বা তার বেশি বয়সী শিশু → প্রাপ্তবয়স্ক যাত্রীর মতোই পূর্ণ ভাড়া দিতে হবে।
অর্থাৎ, ৫ বছরের নিচে টিকিট লাগে না, কিন্তু ৫ থেকে ১২ বছরের কম বয়সে হাফ ভাড়া দিয়ে টিকিট কাটা বাধ্যতামূলক।
রেল সেবা কিভাবে রেজিস্ট্রেশন করব
- Rail Sheba রেজিস্ট্রেশন করার নিয়ম
- মোবাইল অ্যাপ অথবা ওয়েবসাইটে যান
- ওয়েবসাইট: eticket.railway.gov.bd
- মোবাইল: Play Store / App Store থেকে Rail Sheba অ্যাপ ডাউনলোড করুন
- Register বোতামে ক্লিক করুন
- Don’t have an account? Register” লেখা থাকবে।
- তথ্য দিন
- রেজিস্ট্রেশনের জন্য নিচের তথ্যগুলো পূরণ করতে হবে:
- পূর্ণ নাম (যেমন: জাতীয় পরিচয়পত্র অনুযায়ী)
- জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) নম্বর / জন্ম নিবন্ধন (শিশুদের জন্য)
- জন্ম তারিখ
- মোবাইল নম্বর (একই নম্বরে OTP আসবে)
- ইমেইল ঠিকানা
- একটি পাসওয়ার্ড তৈরি করুন
- OTP ভেরিফিকেশন
- মোবাইল নম্বরে একটি OTP (One Time Password) যাবে।
- সেটি দিয়ে ভেরিফাই করুন।৪. রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন
- সফলভাবে রেজিস্ট্রেশন হলে আপনি Rail Sheba অ্যাপে লগইন করতে পারবেন।
- এখান থেকে আপনার অ্যাকাউন্ট দিয়ে টিকিট বুকিং, কনফার্মেশন ও টিকিট হিস্ট্রি দেখা যাবে।
- গুরুত্বপূর্ণ বিষয়
- প্রতি NID/জন্মনিবন্ধন দিয়ে শুধুমাত্র একটি অ্যাকাউন্ট খোলা যাবে।
- একজন যাত্রী সর্বোচ্চ ৪টি টিকিট একসাথে কিনতে পারবেন।
- টিকিটে অবশ্যই অ্যাকাউন্টে থাকা নাম অনুযায়ী ভ্রমণ করতে হবে।
মোবাইলে ট্রেনের টিকিট কাটার নিয়ম: অনলাইনে টিকিট কাটার নিয়ম ( উপসাংহর)
আজকে আমরা এই আটিকেলটিতে মোবাইলে ট্রেনের টিকিট কাটার নিয়ম ও অনলাইনে টিকিট কাটার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি আশা করছি সম্পুন আটিকেল পড়ে আপনি বুঝতে পেরেছেন কিভাবে মোবাইলে ট্রেন টিকিট কাটতে হয় এবং অনলাইনে টিকিট কাটার সময় আগে যেখানে ট্রেনের টিকিট কিনতে দীর্ঘ লাইনে দাঁড়াতে হতো, এখন সেখানে ঘরে বসেই কয়েক মিনিটে মোবাইলের মাধ্যমে টিকিট সংগ্রহ করা সম্ভব। Rail Sheba অ্যাপ এবং অনলাইন পেমেন্টের সুবিধা যাত্রীদের সময় ও ভোগান্তি দুটোই কমিয়েছে। তাই ঝামেলাহীন ভ্রমণের জন্য অনলাইনে টিকিট কেনা এখন সবচেয়ে সহজ ও নির্ভরযোগ্য উপায়।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url