কিডনি ভালো রাখার ৯টি সহজ খাবার তালিকা - কিডনি রোগের ঔষধের সকল নাম

প্রিয় পাঠক আশা করছি আপনি ভালো আছেন যদি আপনার কিডনি সমস্যা থাকে তাহলে কিডনি ভালো রাখার ৯টি সহজ খাবার তালিকা - কিডনি রোগের ঔষধের সকল নাম শুধু মাত্র আপনার জন্য আজকে আমরা এই আর্টিকেলটি আলোচনা করবো চলুন তবে দেরি না করে ঝটপট জেনে নেওয়া যাক 
কিডনি ভালো রাখার ৯টি সহজ খাবার তালিকা - কিডনি রোগের ঔষধের সকল নাম এই সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য যদি আপনি জেনে রাখতে পারেন তাহলে আপনার অনেক সমস্যার সমাধান নিজেই খুঁজে বের করে নিতে পারবেন

কিডনি ভালো রাখার ৯টি সহজ খাবার তালিকা

প্রিয় পাঠক আশা করছি কিডনি ভালো রাখার ৯টি সহজ খাবার এইটা সম্পুর্ন পড়ে আপনি উপকৃত হতে পারবেন 
  • আপেল: আপেলে প্রচুর পরিমাণে পেকটিন থাকে, যা রক্তে থাকা অতিরিক্ত পটাশিয়াম শোষণে সাহায্য করে।
  • ব্লুবেরি: ব্লুবেরিতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা কিডনির কোষগুলিকে ক্ষতি থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে।
  • সামুদ্রিক মাছ: স্যামন, টুনা এবং সার্ডিনের মতো সামুদ্রিক মাছগুলিতে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে যা রক্তচাপ কমাতে এবং প্রদাহ হ্রাস করতে সাহায্য করে।
  • লাল আঙ্গুর: লাল আঙ্গুরে রেসভেরাট্রল নামক একটি যৌগ থাকে যা কিডনির ক্ষতি থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে।
  • ক্র্যানবেরি: ক্র্যানবেরিতে প্রোঅ্যান্থোসায়ানিডিন নামক একটি যৌগ থাকে যা ইনফেকশন প্রতিরোধে সাহায্য করে এবং কিডনি পাথর গঠন হতে পারে।
  • রসুন: রসুনে অ্যালিসিন নামক একটি যৌগ থাকে যা রক্তচাপ কমাতে এবং প্রদাহ হ্রাস করতে সাহায্য করে।
  • পেঁয়াজ: পেঁয়াজে কোয়ার্সেটিন নামক একটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা কিডনির কোষগুলিকে ক্ষতি থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে।
  • বাঁধাকপি: বাঁধাকপিতে ভিটামিন সি এবং কে থাকে যা প্রদাহ হ্রাস করতে এবং কিডনির ক্ষতি থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে।
  • শসা: শসাতে প্রচুর পরিমাণে পানি থাকে যা কিডনিকে ফিল্টার করতে এবং টক্সিন বের করতে সাহায্য করে।
  • কিডনি সুস্থ রাখতে আরও কিছু টিপস
  • প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করুন।
  • লবণ, ফসফরাস এবং পটাশিয়ামের পরিমাণ কম থাকা খাবার খান।
  • নিয়মিত ব্যায়াম করুন।
  • স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখুন।
  • ধূমপান ত্যাগ করুন।
  • মদ্যপান সীমিত করুন।
  • নিয়মিত ডাক্তারের পরীক্ষা করান।
এছাড়াও আপনি যদি কিডনি রোগের বিষয়ে আরো বিস্তারিত তথ্য জানতে চান তাহলে নিচের আলোচনাগুলো আপনার জন্য রইল।

কিডনি রোগের ঔষধের সকল নাম

প্রিয় পাঠক কিডনি রোগের ওষুধ সংগ্রহ করার জন্য ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করলে আপনি বেশি উপকার পাবেন তারপর আমি আপনাদের কিছু কিডনি রোগের ওষুধ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব দুঃখিত, আমি একজন চিকিৎসা পেশাদার নই এবং কোনও নির্দিষ্ট ওষুধের নাম সুপারিশ করতে পারি না। কিডনি রোগের জন্য অনেকগুলি ওষুধ ব্যবহার করা হয় এবং রোগীর নির্দিষ্ট চাহিদার উপর নির্ভর করে কোনটি সবচেয়ে ভালো কাজ করবে তা নির্ধারণ করা একজন ডাক্তারের উপর নির্ভর করে।
আপনার কিডনি রোগের জন্য সঠিক চিকিৎসা পেতে, একজন ডাক্তার বা অন্য স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারীর সাথে একটি অ্যাপয়েন্টমেন্ট নির্ধারণ করুন। তারা আপনার কিডনি রোগের কারণ নির্ণয় করতে, আপনার উপসর্গগুলি পরিচালনা করার জন্য একটি চিকিৎসা পরিকল্পনা তৈরি করতে এবং আপনার জন্য উপযুক্ত ওষুধগুলি নির্ধারণ করতে সক্ষম হবেন।রক্তচাপের ওষুধ: উচ্চ রক্তচাপ কিডনি রোগের একটি প্রধান ঝুঁকির কারণ, এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করার জন্য বিভিন্ন ধরণের ওষুধ ব্যবহার করা যেতে পারে।
  • ডায়াবেটিসের ওষুধ: ডায়াবেটিস আরেকটি প্রধান ঝুঁকির কারণ, এবং রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করার জন্য বিভিন্ন ধরণের ওষুধ ব্যবহার করা যেতে পারে।
  • কলেস্টেরল-হ্রাসকারী ওষুধ: উচ্চ কোলেস্টেরল কিডনি রোগের ঝুঁকি বাড়াতে পারে, এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করার জন্য বিভিন্ন ধরণের ওষুধ ব্যবহার করা যেতে পারে।
  • মূত্রবর্তক: এই ওষুধগুলি শরীর থেকে অতিরিক্ত তরল এবং লবণ বের করতে সাহায্য করে, যা রক্তচাপ কমাতে এবং কিডনির উপর চাপ কমাতে সাহায্য করতে পারে।
  • ফসফেট বাইন্ডার: এই ওষুধগুলি রক্তে ফসফরাসের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে, যা হাড়ের ক্ষয় এবং অন্যান্য সমস্যার দিকে নিয়ে যেতে পারে।
  • এরিথ্রোপয়টিন: এই ওষুধটি রক্ত তৈরির কোষগুলিকে আরও বেশি লাল রক্ত কণিকা তৈরি করতে উদ্দীপিত করে, যা কিডনি রোগে আক্রান্ত লোকেদের অ্যানিমিয়ায় ভুগতে সাহায্য করতে চ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের ঔষধ
  • কিডনি রোগের একটি প্রধান কারণ এবং ফলাফল হলো উচ্চ রক্তচাপ। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা কিডনিকে আরও ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া থেকে রক্ষা করার জন্য অপরিহার্য।
  • এসিই (ACE) ইনহিবিটরস (Angiotensin-Converting Enzyme Inhibitors): এই ঔষধগুলো রক্তনালীকে প্রসারিত করে রক্তচাপ কমায় এবং কিডনির ওপর চাপ কমাতে সাহায্য করে।
  • উদাহরণ: রামিপ্রিল (Ramipril), লিসিনোপ্রিল (Lisinopril), এনালাপ্রিল (Enalapril)।
  • এআরবি (ARBs) (Angiotensin II Receptor Blockers): এগুলোও ACE Inhibitors এর মতো কাজ করে এবং কিডনিকে সুরক্ষা দেয়।
  • উদাহরণ: লোসারটান (Losartan), ভালসারটান (Valsartan), টেলমিসারটান (Telmisartan)।
  • ক্যালসিয়াম চ্যানেল ব্লকারস (Calcium Channel Blockers): এই ঔষধগুলোও রক্তচাপ কমাতে ব্যবহৃত হয়।
  • উদাহরণ: অ্যামলোডিপাইন (Amlodipine), নিফেডিপাইন (Nifedipine)।
  • ডাইইউরেটিকস বা মূত্রবর্ধক (Diuretics): এগুলো শরীর থেকে অতিরিক্ত লবণ ও পানি বের করে দিয়ে রক্তচাপ এবং শরীরে পানি জমার কারণে সৃষ্ট ফোলা কমাতে সাহায্য করে।
  • উদাহরণ: ফুরোসেমাইড (Furosemide), টরসেমাইড (Torsemide), হাইড্রোক্লোরোথায়াজাইড (Hydrochlorothiazide)।
  • রক্তশূন্যতা (Anemia) চিকিৎসার ঔষধ
  • কিডনি ঠিকমতো কাজ না করলে এরিথ্রোপয়েটিন (Erythropoietin - EPO) নামক হরমোন উৎপাদন কমে যায়, যা লোহিত রক্তকণিকা তৈরিতে অপরিহার্য। এর ফলে রক্তশূন্যতা দেখা দেয়।
  • এরিথ্রোপয়েসিস-স্টিমুলেটিং এজেন্টস (Erythropoiesis-Stimulating Agents - ESAs): এগুলো ইনজেকশনের মাধ্যমে দেওয়া হয় এবং শরীরকে লোহিত রক্তকণিকা তৈরি করতে উৎসাহিত করে।
  • উদাহরণ: এরিথ্রোপয়েটিন (Erythropoietin), ডার্বেপোয়েটিন আলফা (Darbepoetin alfa)।
  • আয়রন সাপ্লিমেন্টস (Iron Supplements): রক্তকণিকা তৈরির জন্য শরীরকে পর্যাপ্ত আয়রন সরবরাহ করতে ট্যাবলেট বা ইনজেকশনের মাধ্যমে আয়রন দেওয়া হয়।
  • উদাহরণ: ফেরাস সালফেট (Ferrous Sulphate), আয়রন সুক্রোজ ইনজেকশন (Iron Sucrose Injection)।
  • ফসফেট এবং হাড়ের রোগ নিয়ন্ত্রণের ঔষধ
  • কিডনি অকার্যকর হলে রক্তে ফসফরাসের মাত্রা বেড়ে যায় এবং ক্যালসিয়ামের মাত্রা কমে যায়, যা হাড়কে দুর্বল করে দেয়।
  • ফসফেট বাইন্ডারস (Phosphate Binders): এই ঔষধগুলো খাবারের সাথে গ্রহণ করা হয়। এগুলো খাদ্যনালীতে থাকা ফসফেটের সাথে যুক্ত হয়ে মলের মাধ্যমে শরীর থেকে বের করে দেয়, ফলে রক্তে ফসফরাস শোষিত হতে পারে না।
  • উদাহরণ: ক্যালসিয়াম কার্বনেট (Calcium Carbonate), ক্যালসিয়াম অ্যাসিটেট (Calcium Acetate), সেভেলামার (Sevelamer)
  • ভিটামিন ডি সাপ্লিমেন্টস (Vitamin D Supplements): কিডনি রোগীদের জন্য অ্যাক্টিভ ভিটামিন ডি প্রয়োজন হয়, যা রক্তে ক্যালসিয়ামের মাত্রা ঠিক রাখতে এবং হাড়ের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে।
  • উদাহরণ: ক্যালসিট্রিওল (Calcitriol), আলফাক্যালসিডল (Alfacalcidol)।
  • অন্যান্য ঔষধ
  • সোডিয়াম বাইকার্বোনেট (Sodium Bicarbonate): কিডনি ফেইলিউরের কারণে রক্তে অ্যাসিডের পরিমাণ (Metabolic Acidosis) বেড়ে গেলে তা স্বাভাবিক করার জন্য এই ঔষধ দেওয়া হয়।
  • অ্যালোপিউরিনল (Allopurinol) বা ফেবুক্সোস্ট্যাট (Febuxostat): রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বেশি থাকলে তা কমানোর জন্য এই ঔষধগুলো ব্যবহার করা হয়।
  • ইমিউনোসাপ্রেসেন্টস (Immunosuppressants): কিছু নির্দিষ্ট ধরণের কিডনি রোগে (যেমন- গ্লোমেরুলোনেফ্রাইটিস) বা কিডনি প্রতিস্থাপনের পর শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে দমন করার জন্য এই ঔষধগুলো ব্যবহার করা হয়।
  • উদাহরণ: প্রেডনিসোলন (Prednisolone), মাইকোফেনোলেট মোফেটিল (Mycophenolate Mofetil), ট্যাক্রোলিমাস (Tacrolimus)।

কিডনি রোগী কি খেজুর খেতে পারবে 

প্রিয় পাঠক কিডনি রোগের খাদ্যের তালিকা খুব সতর্কতার সাথে তৈরি করতে হবে কারণ কিছু কিছু খাবারের উপাদান যা কিডনি রোগির উপর চাপ সৃষ্টি এবং কিডনি রোগীর জটিলতা বৃদ্ধি করতে পারে কিডনি রোগি খেজুর খেতে পারবে কিনা খেজুর খাওয়ার পূর্বে ডাক্তারের সাথে অবশ্যই পরামর্শ করে নিবেন কারণ খেজুরের মধ্যে রয়েছে অনেক বেশি পরিমাণে পটাশিয়াম কিডনি তার কার্যক্ষমতা হারিয়ে ফেললে শরীর থেকে অতিরিক্ত পটাশিয়াম গুলো সহজে বের করে দিতে পারে না 
আমাদের শরীরের রক্তে পটাশিয়ামের মাত্রা বৃদ্ধি পেলে আমাদের শরীরের হৃদপিন্ডের সমস্যা হয় বা কার্ডিয়া অ্যারেস্টের মতো বড় ঝুঁকিপূর্ণ সমস্যা হতে পারে এছাড়াও আমি আপনাকে বলি সকল কিডনি রোগীদের অবস্থা একই রকম থাকে না। কিডনি রোগীর প্রাথমিক পর্যায়ে থাকা অবস্থায় কিডনি রোগীর খাদ্য তালিকা সামান্য পরিমাণে খেজুর রাখতে পারেন। তবে সাবধানতা অবলম্বন করবেন এবং অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করবেন

কিডনি রোগী কি মাছ খেতে পারবে 

প্রিয় পাঠক আপনার প্রশ্ন যদি হয় কিডনি রোগী কি মাছ খেতে পারবে তাহলে আমি আপনাকে বলব হ্যাঁ কিডনি রোগী মাছ খেতে পারবে। তবে মাছ খেতে হলে কিডনি রোগীর কিছু নিয়ম-কানুন মেনে চলতে হবে কারন মাছ একটি উচ্চ প্রোটিনের উৎস যেটি আমাদের শরীরের জন্য খুবই অত্যন্ত একটি কার্যকরী উপাদান তবে কিডনি রোগীদের ক্ষেত্রে নিয়ম কানুন একটু ভিন্ন কিডনি রোগীদের উচ্চ প্রোটিনের খাবার এড়িয়ে চলতে হবে 
সেই সাথে কিডনি রোগীদের প্রোটিন খাওয়ার মাত্রা নির্ধারণ করে দেয়া হয় কারণ অতিরিক্ত প্রোটিন কিডনি রোগীদের ওপর চাপ বা প্রভাব ফেলতে পারে মাছ খাওয়ার পরামর্শ কিডনি রোগীর অবস্থা বিবেচনা করে দেওয়া হয়। তাই মাছ খাওয়ার পূর্বে ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন ডাক্তার সাধারণত ১ বা দুই টুকরো মাছ খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন এবং মাছগুলো যেন ছোট হয় কেমন মাছ খাওয়া যাবে এ প্রশ্নে আমি আপনাকে বলব সামুদ্রিক মাছের চেয়ে মিঠা পানির মাছ কিডনি রোগীদের জন্য উপকারী যেমন
  • রুই 
  • কাতলা 
  • সিং 
  • মাগুর 
  • পাবদা 
এগুলো তবে আপনাকে বিশেষভাবে খেয়াল রাখতে হবে যে মাছগুলো রান্নার সময় অতিরিক্ত তেল বা মসলা দিয়ে রান্না করবেন না কিডনি রোগীদের জন্য সিদ্ধ কম তেল ও মসলা কম খাবার উপকারী উপরের আলোচনা গুলো পড়ে নিশ্চয়ই আপনি জানতে পেরেছেন কিডনি রোগী কি মাছ খেতে পারবে কিডনি রোগী কি কি ফল খেতে পারবে এই সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে হলে নিচের আলোচনা পড়ুন

কিডনি রোগী কি কি ফল খেতে পারবে 

কিডনি রোগী কি কি ফল খেতে পারবে ফল খাওয়ার জন্য কিডনি রোগীদের যে বিষয়ে মাথায় রাখতে হবে তা হল ফলের মধ্যে থাকা পটাশিয়াম ও ফসফরাসের মাত্রা যে ফলগুলোতে পটাশিয়াম ও ফসফরাস মাত্রা বেশি থাকে সে ফলগুলো কিডনি রোগীদের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর এবং যে ফলগুলোতে পটাশিয়াম ফসফরাসের মাত্রা কম সেগুলো ফল কিডনি রোগীদের জন্য নিরাপদ বা উপকারী বলা যায় যে যে ফলগুলো খেতে পারবে তা নিচে দেওয়া হল 
  • আপেল 
  • নাশপাতি 
  • পেয়ারা 
  • আনারস 
  • জাম 
  • তরমুজ কম পরিমাণে 
  • পেঁপে 
  • আঙ্গুর 
  • স্ট্রবেরি 
কিডনি রোগীদের জন্য যে যে ফল খাওয়া উচিত নয় বা যে ফলগুলো এড়িয়ে চলতে হবে এই ফলগুলো খেলে কিডনি রোগীদের জন্য খুবই ঝুঁকিপূর্ণ একটি সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে ফল গুলোর নাম নিচে দেওয়া হল 
  • আম 
  • কলা 
  • কমলা 
  • মালটা 
  • ডাব 
  • কামরাঙ্গা 
  • তরমুজ অতিরিক্ত পরিমাণে 
  • অ্যাভোকাডো শুকনো ফল (কিশমিশ
আমি আপনাকে আবারও বলছি সব কিডনি রোগীর অবস্থা একই হয় না। এবং সকল রোগীর পর্যায় এক থাকে না তাই আপনার উচিত হবে কিডনি রোগের খাদ্য তাল তৈরীর সময় অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করুন এছাড়া কোন রেজিস্টার প্রাপ্ত ডায়েটিসিয়ান চিকিৎসকের সাথে কথা বলুন তিনি আপনাকে কিডনি রোগীর অবস্থা ও তার রক্তর রিপোর্ট দেখে কিডনি রোগীর খাদ্য তালিকা তৈরি করে দিবে

কিডনি ভালো রাখার ৯টি সহজ খাবার তালিকা - কিডনি রোগের ঔষধের সকল নাম(শেষ কথা)

শেষ কথা হলো, কিডনি রোগের ব্যবস্থাপনার মূল চাবিকাঠি হচ্ছে সচেতনতা এবং বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের নির্দেশনা কঠোরভাবে মেনে চলা। সেটা খাবার গ্রহণ হোক (কোন ফল, মাছ বা অন্য কিছু খাবেন কি খাবেন না) অথবা ঔষধ সেবন হোক, প্রতিটি সিদ্ধান্তই নিতে হবে আপনার কিডনির বর্তমান অবস্থা এবং রক্ত পরীক্ষার রিপোর্টের ওপর ভিত্তি করে।অন্যের পরামর্শ বা ইন্টারনেট দেখে নিজের চিকিৎসা বা খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করবেন না। নিয়মিত চিকিৎসকের (নেফ্রোলজিস্ট) সাথে যোগাযোগ রাখুন। ডায়েটিশিয়ান বা পুষ্টিবিদের সাহায্য নিন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪